১. স্বচ্ছতা তাকতে হবে:
আপনি কি চান তা পরিষ্কার বোঝার প্রয়োজন। স্পষ্ট ও লিখিত লক্ষ রেখে কাজ করা লোকেরা স্বল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি অর্জন করে যা তারা কল্পনাও করতে পারে না।
কর্মযোগ্য পদক্ষেপ নিন:
- আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
- এটি লেখে রাখুন
- এটিকে ছোট-আকারের ধাপে ধাপে ভাগ করুন
- অগ্রাধিকারে ভিত্তিতে কাজ করুন।
- একটি সময়সীমা নির্দারণ করুন
- সময় অপচয় না করে শুরু করুন
- ধারাবাহিকতা রক্ষা করুন
২. উন্নত পরিকল্পনা:
উন্নত পরিকল্পনার ধারণা হল স্মার্টভাবে কাজ করুন, কঠিন ভাবে নয়। ৮০/২০ নিয়ম হলো যে, আপনি কাজের পরিকল্পনা করার জন্য আপনার ২০% সময় ব্যয় করলে ফলাফল ৮০% বেড়ে যাবে।
সামনের পরিকল্পনায় ক্ষণস্থায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে বাঁচে তাকুন।
৩. অগ্রাধিকার:
কী করতে হবে এবং কখন করতে হবে তা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ক্রিয়া-কলাপগুলিকে অগ্রাধিকার দিতে নীচের পদ্ধতিটি ব্যবহার করুন–
- জরুরী — জরুরী নয়
- গুরুত্বপূর্ণ — গুরুত্বপূর্ণ নয়
৪. দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা থাকা:
- একটি আদর্শ ভবিষ্যত কল্পনা করুন
- স্মার্ট লক্ষ্য লিখুন
- আপনার লক্ষ্য অগ্রাধিকার দিন
- আপনার দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যগুলিকে স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্যে বিভক্ত করুন
- আপনার অগ্রগতি ট্র্যাক করুন
- পরিবর্তনে নমনীয় হন
- সুনির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য, অর্জনযোগ্য, প্রাসঙ্গিক এবং সময়সীমার জন্য স্মার্ট লক্ষ্যে।
৫. সময় আপনার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ:
আপনি কীভাবে সময় ব্যয় করবেন তা আপনাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আপনার কাছে যে সময় আছে তা নিয়ে আপনি কী করবেন তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এবং দায়িত্ব আপনার আছে তাই বিজ্ঞতার সাথে বেছে নিন।
৬. গতি:
কিছু শুরু করতে শক্তির একটি বড় অংশ ব্যয় হয়। কিন্তু কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য শক্তির প্রয়োজন শুরুর তেকে তুলনামূলকভাবে কম লাগে ।
আপনি যত তাড়াতাড়ি শুরু করবেন, তত দ্রুত গতিবেগ কাজ এগিয়ে যাবে, যা আপনাকে চালিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা দিবে।
কাজের ধারাবাহিকতা এমন এক জিনিস – যা অলৌকিক কিছু ঘটিয়ে দেয়।
আরও পড়ুন:
Leave Your Comment